হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ইরানের প্রেসিডেন্ট তার ভাষণে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত ৬০ শতাংশ মানুষই মেয়ে।
তিনি বলেন, ইসলামী বিপ্লবের সাফল্যের পরের বছরগুলোতে ইরানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
তিনি বলেন, ইরানের মেয়েরা শিক্ষার ক্ষেত্রে পূর্ণ আগ্রহ ও শক্তি দেখিয়ে ইরানের বিরুদ্ধে নেতিবাচক অপপ্রচার নস্যাৎ করেছে।
প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বলেছেন যে যখন ইরানের নির্বাচিত মহিলা শিক্ষার্থীরা বিশ্ব পর্যায়ে তাদের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাগত অর্জনের নমুনা উপস্থাপন করে। এবং ইরান তাদের জন্য গর্বিত হয় যখন তারা ইরানের জাতীয় সঙ্গীতের সাথে মঞ্চে তাদের দেশের পতাকা উত্তোলন করে।
তিনি বলেন, কঠোরতম নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ইরান বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক ও শিল্প ক্ষেত্রে তার সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে, যা সারা বিশ্বকে বিস্মিত করেছে।
প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ইরানের বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রতিক দাঙ্গায় শত্রুদের সম্পৃক্ততার দিকে ইঙ্গিত করে বলেছেন যে শত্রুরা ভাবছিল যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ব্যবহার করে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করবে, অথচ শত্রুরা এ ব্যাপারে গাফেল ছিল যে ইরানের ছাত্র ও শিক্ষকরা জেগে আছে, যারা শত্রুর সমস্ত পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে এবং তারাই বলেন শত্রুর কোনো লজ্জাজনক পরিকল্পনা সফল হতে দেওয়া হবে না।